নিজস্ব প্রতিবেদক
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার কাশিমা জগন্নাথপুর গ্রামে প্রবাসী সমরেশ দাসের বাড়িতে হঠাৎ এক নারী উঠে বসায় সামাজিক উত্তেজনা ও চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। নিজেকে ওই বাড়ির গৃহবধূ হিসেবে পরিচয় দেওয়া এই নারীর নাম শিখা রানী।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারা উপজেলার ভাদালিয়া গ্রামের বাসিন্দা শিখা রানী, পিতা আন্দুল দাস, দাবি করেছেন যে তিনি দুই কন্যা ও এক পুত্র সন্তানের জননী এবং প্রায় আড়াই বছর আগে প্রবাসী সমরেশ দাসের সঙ্গে বিয়ে হয় তার। যদিও এই বিয়ের কোনো বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারেননি তিনি।
প্রবাসী সমরেশ দাস বর্তমানে দেশের বাইরে আছেন। তিনি ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার সুন্দরপুর দুর্গাপুর ইউনিয়নের জগন্নাথপুর গ্রামের বাসিন্দা। তার পিতার নাম কমল দাস।
অন্যদিকে, শিখা রানীর প্রথম স্বামী লিটন দাস, পিতা মন্টু দাস, কুষ্টিয়ার চর দামুদিয়া গ্রামের বাসিন্দা।
স্থানীয়দের মতে,
“এভাবে হঠাৎ একজন নারী বাড়িতে এসে নিজেকে প্রবাসীর স্ত্রী দাবি করায় গ্রামে সামাজিক অস্বস্তি ও নানা গুঞ্জন দেখা দিয়েছে।”
এ বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসন বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে এখনো কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
এলাকাবাসী দ্রুত বিষয়টির সুষ্ঠু তদন্ত ও সামাজিক সমাধানের আহ্বান জানিয়েছেন।